এখানে এসে আমরা সাধারণত সমুদ্র বিলাসের সামনের বীচ এবং ছেড়া দ্বীপ ঘুরেই চলে যাই । কিন্তু এছাড়াও সেইন্ট মার্টিনে রয়েছে অনেক অনেক সুন্দর এবং ব্যতিক্রমী দৃশ্য...
শীতকালে নদী এবং ভিতরের জলাঞ্চলে নানা জাতের পরিযায়ী পাখিরা আসত। চলন বিল, নওগাঁর ৬ মাইল দক্ষিনের দুবলহাটি বিল এবং মধুয়ানগর রেলষ্টেশনের কাছে অবস্থিত হালতি বিলে বুনোহাঁসের মেলা বসে।
শামুকভাঙার দলটি নাকি আস্তানা গেঁড়েছে ইছামতীর তীরে। আমাদের এলাকায় শামখোলকে মানুষ শামুকভাঙা বলে। ছোটবেলায় দূর আকাশে উড়ন্ত শামুকভাঙা দেখেছি বহুবার। গ্রামের বিলে নাকি শামুকভাঙা থাকে।
ইউনেস্কো কর্তৃক বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থান হিসাবে স্বীকৃতি প্রাপ্ত বাংলাদেশের একমাত্র স্থান এবং পৃথিবীর সর্ববৃহৎ ম্যানগ্রোভ বন, আমাদের অহংকার, আমাদের সুন্দরবন
ফুল ভালোবাসে না এমন কারো জন্ম পৃথিবীতে হয়েছে বলে আমার জানা নেই, আর সেটা যদি হয় অর্কিড ফুল যা মাসব্যাপি থাকে জীবন্ত ও প্রাণবন্ত। পাশে ছিল বর্ণিল জারবারা।
যে পাখি নাকি ঘণ্টায় ১৭১ কিলোমিটার বেগে উড়ে বেড়িয়ে উড্ডয়ন ক্ষমতা অনুসারে পৃথিবীর সবচেয়ে দ্রুততম পাখির তালিকায় তৃতীয় স্থান অধিকার করে তাকে ‘পাতি’ বাতাসি নামে ডাকা হয় এটা ভাবতেই মনটা খারাপ হয়ে যায়।
শুধু রাজশাহী নয়, সমগ্র বাংলাদেশেই কেউ কখনো এই "Spot-billed Pelican" দেখেনি! এর বাংলা নাম অদ্ভুত সুন্দর, চিতিঠুঁটি-গগনবেড় "! যখন উড়ে তখন এর বিশাল পাখা যেন পুরো গগনকেই বেড় দিয়ে ফেলে!